ফেনী প্রতিনিধি,
ছাগলনাইয়ার হিছাছড়ায় গত ২০ শে ফেব্রুয়ারি এক নারীকে গণধর্ষণ মামলার প্রধান আসামি চিহ্নিত মাদক ব্যবসায়ী ফুলগাজীর উত্তর ধর্মপুরের সাইফুল ইসলাম সৌরভ ফেইসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে সরব। তবে ঘটনার নয় দিনেও পুলিশ একজন আসামীকেও গ্রেফতার করতে পারেনি। এরই মধ্যে পুলিশ ওই নারীর জবানবন্দী রেকর্ড করেছে। নি’র্যা’তি’তা নারীর শরীরে ধ’র্ষ’ণে’র আলামত সনাক্ত করতে মেডিকেল টেস্ট করা হয়েছে।
পুলিশ ও মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, গত ২০ ফেব্রুয়ারি রাতে তার ফুফাতো ভাইয়ের স্ত্রী মনোয়ারার বাসায় যাওয়ার জন্য সিএনজি যোগে রওয়ানা হন। ছাগলনাইয়ারদ হিছাচড়া ব্রিজ এলাকায় গেলে দুটি সিএনজি তাকে বহনকারী সিএনজি অটোরিকশার গতিরোধ করে। এ সময় আসামিরা তাকে জোর করে পাশের একটি জঙ্গলে নিয়ে মুখ বেঁধে পালাক্রমে ধর্ষণ করে। তাদের নির্যাতনে চেতনা হারিয়ে ফেলেন ওই নারী। পরে হুশ ফিরে আসার পরে তিনি তার ফুফাতো ভাইয়ের স্ত্রীকে ফোন করলে তিনি এসে ঘটনাস্থল থেকে তাকে উদ্ধার করে প্রথমে ছাগলনাইয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পরে ফেনী ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসেন।
নির্যাতিত নারী জানান, এর আগেও আসামিরা তাকে ধর্ষণের চেষ্টা করে। এ বিষয়ে তিনি আসামিদের বিরুদ্ধে ধর্ষণ চেষ্টা মামলা করায় তারা ক্ষিপ্ত হয়ে গত বুধবার ছাগলনাইয়া যাওয়ার পথে তাকে তুলে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করে। এই ঘটনায় মামলা হওয়ার পরে একজন আসামীও গ্রেফতার না হওয়ায় তিনি নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। চিনি দ্রুত আসামিদের গ্রেপ্তার করার জন্য প্রশাসনের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন।
পুলিশ ও মামলার এজাহার সূত্রে জানা যায়, গত ২০ ফেব্রুয়ারি রাতে তার ফুফাতো ভাইয়ের স্ত্রী মনোয়ারার বাসায় যাওয়ার জন্য সিএনজি যোগে রওয়ানা হন। ছাগলনাইয়ারদ হিছাচড়া ব্রিজ এলাকায় গেলে দুটি সিএনজি তাকে বহনকারী সিএনজি অটোরিকশার গতিরোধ করে। এ সময় আসামিরা তাকে জোর করে পাশের একটি জঙ্গলে নিয়ে মুখ বেঁধে পালাক্রমে ধর্ষণ করে। তাদের নির্যাতনে চেতনা হারিয়ে ফেলেন ওই নারী। পরে হুশ ফিরে আসার পরে তিনি তার ফুফাতো ভাইয়ের স্ত্রীকে ফোন করলে তিনি এসে ঘটনাস্থল থেকে তাকে উদ্ধার করে প্রথমে ছাগলনাইয়া স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পরে ফেনী ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে নিয়ে আসেন।
নির্যাতিত নারী জানান, এর আগেও আসামিরা তাকে ধর্ষণের চেষ্টা করে। এ বিষয়ে তিনি আসামিদের বিরুদ্ধে ধর্ষণ চেষ্টা মামলা করায় তারা ক্ষিপ্ত হয়ে গত বুধবার ছাগলনাইয়া যাওয়ার পথে তাকে তুলে নিয়ে গিয়ে ধর্ষণ করে। এই ঘটনায় মামলা হওয়ার পরে একজন আসামীও গ্রেফতার না হওয়ায় তিনি নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন। চিনি দ্রুত আসামিদের গ্রেপ্তার করার জন্য প্রশাসনের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন।
এই বিষয়ে ছাগলনাইয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোঃ হাসান ইমাম জানান, গণধর্ষণের ঘটনায় ছাগলনাইয়া থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে ঘটনার পর থেকে আসামিদের গ্রেফতারে পুলিশের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে ।