সদর প্রতিবেদক:
ফেনী সদর উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব শাহাদাত হোসেন বারবার কারানির্যাতীত হয়েছেন।৪৯ টি মামলা বর্তমানেও তার নাম চলমান।১৬ বছর তিনি এলাকায় কিংবা বাড়িতে প্রবেশ করতে বাধাগ্রস্ত হয়েছেন।কয়েকবার মৃত্যু উপত্যকা থেকে ফিরে এসেছেন।মাথা ও হাতে চরম ভাবে এলোপাতাড়ি কুপানো হয় শাহাদাতকে।রাজনৈতিক ভাবে হেনস্তার স্বীকার হন শাহাদাত। শাহাদাতের রাজনীতি শুরু হয় ৯০ এর দশকে।তার ভাই বেলায়েত হোসেন বাচ্চু ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ছিলেন। তিনি টানা ৩ বারের ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি দায়িত্ব পালন করছেন।ছোট ভাই মোশারফ ইউনিয়ন ছাত্রদলের সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের দায়িত্ব পালন করেন।শাহাদাত সাবেক ইউনিয়ন যু্বদলের সভাপতি এবং সদরের যুগ্ম আহ্বায়ক ছিলেন।বর্তমানে উপজেলা যুবদলের সদস্য সচিব হিসেবে দায়িত্ব পালন করচেন।শাহাদাতের উপর কয়েক বার ইউনিয়নে কে এম হাট,খাইয়ারা বাজারে হামলা হয়।তার উন্নত চিকিৎসার জন্য তিনি ফেনীতে না রাখার কারনে চট্টগ্রামে ভর্তি হয়।তার চিকিৎসা ব্যয় প্রায় ৫০ লক্ষ টাকা।চট্টগ্রাম জেলা বিএনপি সভাপতি ডা,শাহাদাত হোসেন,বিভাগীয় সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবুর রহমান শামীম সহ একাধিক নেতা তাকে দেখতে যান। তখন মৃত্যু ই অনেকটা ধরা হয়েছে শাহাদাতের।কিন্তু তিনি উন্নত চিকিৎসার কারনে সে যাত্রায় বেঁচে যান।
শাহাদাত হোসেন বলেন" রাজনৈতিক কারনে বহুবার হামলা মামলার স্বীকার হয়েছি।আমার বড় ভাই বাচ্চু চেয়ারম্যানের কারনে আমি বেচে ফিরে এসেছি।ষড়যন্ত্র আমার বিরুদ্ধে থেমে নেই।ষড়যন্ত্র চলবে কিন্তু আমার দলীয় কার্যক্রম করতে হবে।
আমরা রাজনৈতিক পরিবার। রাজনীতির কারনে আমরা ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত। তবুও শহীদ জিয়ার আদর্শকে ধারন করে বেঁচে আছি।"
দলীয় ভাবে ব্যক্তি শাহাদাতের জনপ্রিয়তা ও পছন্দের শীর্ষে।আওয়ামী লীগের সাথে আঁতাত করলে তিনি হয়ত এতটা ক্ষতিগ্রস্ত হতেন না বলে মনে করেন তার দলীয় নেতারা।কিন্তু তিনি আঁতাত না করার কারনে হামলার স্বীকার হয়েছেন।৫ই আগস্ট তিনি ছিলেন প্রথম সারির সম্মুখ যোদ্ধা। শাহাদাতের সফলতা এবং দীর্ঘায়ু কামনা করেন তার দলের নেতাকর্মীরা।
সম্পাদক ও প্রকাশক মুজাহিদুল ইসলাম জাবের
𝐌𝐨𝐛𝐢𝐥𝐞: 𝟎𝟏𝟔𝟒𝟕𝟐𝟓𝟕𝟎𝟔𝟏