মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা বিভাগের মহাপরিচালক অধ্যাপক ড. সৈয়দ মো. গোলাম ফারুক বলেন, ‘শিক্ষায় বড় ধরণের একটা পরিবর্তন আসতে যাচ্ছে।’ বুধবার দুপুরে রাজধানীর মাতৃভাষা ইন্সটিটিউটে এডুকেশন রিপোর্টার্স অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ (ইরাব) আয়োজিত এক অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগের সচিব মো. আমিনুল ইসলাম খান বলেন, ‘কারিগরি শিক্ষাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে কাজ করছে সরকার। এছাড়াও মাদ্রাসা শিক্ষাকে আরো যুগোপোযোগী করা হচ্ছে।’
‘একইসঙ্গে সাধারণ শিক্ষার মধ্যে কারিগরি শিক্ষাও আসবে’ বলে জানান আমিনুল ইসলাম। তিনি কারণ হিসেবে বলেন, ‘শিক্ষামন্ত্রী বলেছেন, আমরা শিক্ষিত বেকার চাইনা, আমরা দক্ষ ও সুশিক্ষিত মানুষ চাই।’
অনুষ্ঠানে উপস্থিত প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব আকরাম আল হোসেন বলেন, ‘জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একসঙ্গে ৩৬ হাজারের বেশি বিদ্যালয় সরকারীকরণ করেছিলেন। এছাড়াও ১৯৭২-৭৩ সালে লক্ষাধিক শিক্ষককে সরকারিকরণের আওতায় আনা হয়েছিল।’
‘এখন সারাদেশে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সঙ্গে আরো ৬৫ হাজারেরও বেশি সরকারিকরণ করা হয়েছে। যা পৃথিবীর অন্য কোনো দেশে আর নেই’ যোগ করেন আকরাম আল হোসেন।
তিনি আরো বলেন, ‘আগে শিক্ষক-ছাত্র কম্বিনেশন ছিল ৫২ অনুপাত ১ এখন তা ৩৭ এ নেমে এসেছে। এছাড়াও ঝড়ে পড়া শিক্ষার্থীদের সংখ্যা কমে গেছে। এরই মধ্যে আমরা পাকিস্থান, ভারতকে পেছনে ফেলেছি। শুধুমাত্র শ্রীলঙ্কা আমাদের উপরে আছে। যা কিছুদিনের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর হাত ধরে শ্রীলঙ্কাকেও পেছনে ফেলবে। এছাড়াও আমরা স্কুল ফিডিং চালু করেছি।’
সম্পাদক ও প্রকাশক মুজাহিদুল ইসলাম জাবের
𝐌𝐨𝐛𝐢𝐥𝐞: 𝟎𝟏𝟔𝟒𝟕𝟐𝟓𝟕𝟎𝟔𝟏